‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় নারীদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’
জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় নারীদের অবদান অত্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা নারীরা জলবায়ু সহিষ্ণুতার স্তম্ভ। পুরুষদের তুলনায় নারীরা ১৪ গুণ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বলেছেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের গ্লোবাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সেশনে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর পক্ষে শতভাগ অভিযোজনে যাওয়া সম্ভব না। এক পক্ষ কার্বন নিঃসরণ কমাচ্ছে না, আরেক পক্ষ বলছে অভিযোজনের কথা। অভিযোজনের জন্য শুধু অর্থ নয়, দরকার আধুনিক প্রযুক্তি ও দক্ষতা বাড়ানো। কিন্তু সেদিকে এগিয়ে আসছে না উন্নত দেশগুলো।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং স্থিতিস্থাপকতা তৈরি করতে বাংলাদেশে জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য সরকার অনেক উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে। এ সময় অর্থায়ন, প্রযুক্তি ও সক্ষমতা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন তিনি।
সেশনে কিরিবাতি প্রজাতন্ত্রের নারী, যুব, ক্রীড়া ও সামাজিকবিষয়ক মন্ত্রী মার্টিন মোরেতি, সহকারী মহাসচিব, ইউএনএফপিএ’র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ডিয়েন কিয়েটা এবং ইউএনজিও গ্লোবাল সাউথের প্রাক্তন ফোকাল পয়েন্ট এলিজাবেথ গুলুগুলুসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। ইউরোপীয় পার্লামেন্টারিয়ান ফোরামের নীল দত্ত অধিবেশনটি পরিচালনা করেন।
আ/ম